:: নিউজ বুক ডেস্ক ::
তার বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর মিন্নিকে উন্নত চিকিৎসার পরে সে সুস্থ হলে তার পড়াশুনা শুরু করাবেন। হাইকোর্ট থেকে জামিনাদেশ পাওয়ার পর বরগুনা কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন চাঞ্চল্যকর রিফাত শরীফ হ ত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী থেকে আসামি হওয়া তার স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নি।
আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় মুক্তির পর কারা ফটকে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি। তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে সরাসরি শহরের মইঠা এলাকায় বাবার বাসায় নেয়া হয়।
মিন্নির বাবা বলেন, আমি আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করতেছি। আমার নির্দোষ মেয়েটি ১ মাস ১৮ দিন অতি কষ্টে জেলে ছিল। মোজাম্মেল হোসেন কিশোর বলেন, আমার মেয়ে ছিল সাক্ষী।
একটি প্রভাবশালী মহলের কারণে আমার মেয়েকে আসামি করা হয়েছে। মিন্নি তার স্বামীকে বাঁচানোর জন্য নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেই দিন সন্ত্রাসীদের সামনে পড়েছে।
অথচ আমার মেয়েকে আসামি করে দীর্ঘদিন জেলে আটকে রাখা হলো। আমি এখনও সাদা পোষাকধারী পুলিশ আতঙ্কে আছি। সার্বক্ষণিক ছায়ার মত আমি ও আমার পরিবারের পেছনে তারা লেগে আছে।
আরও পড়ুন :
আলোর পথযাত্রী আদিবাসী নারী মধুপুরের পিউ ফিলোমিনা ম্রং
আমি প্রধানমন্ত্রী ও স্ব-রাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করছি এ মামলা পুনঃতদন্ত করে মূল রহস্য। উদ্ঘাটন করে দোষীদের দৃষ্টাস্তমূলক শাস্তি দেয়া হোক। প্রসঙ্গত, গত ২৬ জুন রিফাত শরিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
পরদিন রিফাত শরীফের বাবা আবদুল হালিম দুলাল শরীফ ১২ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন, তাতে প্রধান সাক্ষী করা হয়েছিল মিন্নিকে। পরে মিন্নির শ্বশুর তার ছেলেকে হ ত্যায় পুত্রবধূর জড়িত থাকার অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন করলে ঘটনা নতুন দিকে মোড় নেয়।
[…] ইউএস বাংলার নারী কেবিন ক্রু আটক মিন্নি আবার পড়াশুনা শুরু করবে অভিনেত্রী প্রভার গোসলের ভিডিও […]